জুমার দিন কবর জিয়ারত করার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি প্রতি জুমায় তার মা-বাবা বা তাদের একজনের কবর জিয়ারত করবে, তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে এবং মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহারকারীদের মধ্যে গণ্য করা হবে।’ (আল মুজামুল আউসাত: ৬১১৪)
তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, কবরস্থানে গিয়ে এমন কোনো কাজ করা যাবে না, যা শিরকে পর্যায়ে চলে যায়। যেমন কবরবাসীর কাছে কোনো কিছু কামনা করা, কবরের মাটি ছুঁয়ে সালাম বা সিজদা করা, কবরে মান্নত বা দান-খয়রাত তথা গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি, ডিম দেয়া ইত্যাদি।
কবরের পাশে কান্না করা, হা-হুতাশ করাকে ইসলামে নিন্দনীয় বিষয় হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আপনজনের কবরের পাশে গেলে মনের অজান্তে চোখের পানি চলে আসা স্বাভাবিক। তবে সেখানে গিয়ে হা-হুতাশ করা উচিত নয়।
ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) মহিলা কবর জিয়ারতকারী, তার ওপর মসজিদ নির্মাণকারী ও তাতে বাতি প্রজ্বালনকারীকে অভিশাপ দিয়েছেন। (আবু দাউদ: ৩২৩৬)
I am a very common boy from village BengalI hope you will give us loveI will give you loveI want your love