আমরা গভীর শোকাহত
ইন্না-লিল্লাহ ওয়ান্নাহ এলাহি রাজিউন।
জাতি গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরন করবে আপনাকে সহ পুরো শিক্ষক সমাজকে।
মাইলস্টোনের প্রিয় শিক্ষক মেহরিন ম্যাডাম,তিনি
নিজের জীবন বাজি রেখে ২০জনের
উপরে ছাত্র -ছাত্রীদের জীবন বাচাঁলেন।
সর্বশেষ নিজেই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।
হে মহান শিক্ষক আপনার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা।
আমরা শিক্ষক সমাজ গর্বিত আপনার জন্য,
আপনি প্রমান করে গেলেন শিক্ষক শুধু পাঠদানই করেন না,শিক্ষক প্রত্যেকটা ছাত্র-ছাত্রীর অভিভাবক ও দ্বিতীয় জন্মদাতা।
চোখের জ্বল ধরে রাখতে পারি নি।
দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে আসীন করুন আমিন।
#fg
শোক বার্তা😢😢
আজকের দিনটি বাংলাদেশের জন্য এক গভীর শোকের দিন।
ঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অনেক নিষ্পাপ শিক্ষার্থী ও সম্মানিত শিক্ষকদের প্রাণ ঝরে গেছে।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান (F-7 BGI) অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে স্কুল ভবনে বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণ কেড়ে নিয়েছে বহু তরুণ প্রাণের—যাদের স্বপ্ন ছিল আকাশ ছোঁয়ার, দেশের ভবিষ্যৎ গড়ার।
🔺 আমরা হারিয়েছি ১৯–২০ জনের মতো প্রাণ
🔺 আহত ১০০+ মানুষ এখনও জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
এই হৃদয়বিদারক ঘটনায় আমি গভীরভাবে মর্মাহত।
এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।
🤲 আল্লাহ যেন এই ভয়াবহ দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সকল পরিবারকে ধৈর্য ধারণের শক্তি দেন।
২২ জুলাই ২০২৫ সরকারিভাবে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা করা হয়েছে।
আমরা যেন এই দিনটি শ্রদ্ধা ও দায়িত্ববোধের সঙ্গে পালন করি।
আমার হৃদয়ের গভীরতম শোক ও প্রার্থনা তাদের সবার জন্য যাঁরা আজ আর আমাদের মাঝে নেই..
#মাইলস্টোন_বিমান_দুর্ঘটনা
#জাতীয়_শোক
#prayformilestone
#bangladesh
#fg
আজ ছিল ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকিরের সলো ফ্লাইট ট্রেনিং (Solo Flight Training)
সলো ফ্লাইট ট্রেনিং হলো একজন পাইলটের ট্রেনিংয়ের সর্বশেষ ধাপ। ফাইটার জেট অপারেট করার জন্য একজন পাইলট যে হাই স্কিল্ড, সেটি'ই প্রমাণিত হয় সোলো ফ্লাইটের মাধ্যমে। ট্রেনিং-এর এপর্যায়ে পাইলটকে নেভিগেটর বা কো-পাইলট বা কোনো প্রকার ইন্সট্রাক্টর ব্যতীত একাই ফ্লাইট অপারেট করতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির আজ সেরকমই একটি ট্রেনিং ফ্লাইট অপারেট করছিলেন।
যেকোনো প্রকার ট্রেনিং ফ্লাইট সিভিলিয়ান এরিয়া থেকে দূরেই হয়ে থাকে, তবে সলো ফ্লাইট সাধারণত আর্বান এরিয়াতেই হয়ে থাকে৷ আর আর্বান এরিয়াতে এধরণের সেন্সিটিভ ফ্লাইট অপারেট করার জন্য পাইলটকে যথেষ্ট কোয়ালিফাইড হতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির তেমনই একজন পাইলট। তো ট্রেনিংয়ের লক্ষ্যে তৌকির তার এফ-৭ বিমান নিয়ে কুর্মিটোলা পুরাতন এয়ারফোর্স বেস থেকে টেক অফ করেন। এরপর উত্তরা, দিয়াবাড়ি, বাড্ডা, হাতিরঝিল, রামপুরা'র আকাশজুড়ে তিনি উড়তে থাকেন। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি বিমানে কিছু সমস্যা আঁচ করেন। কন্ট্রোল রুমে রিপোর্ট করে জানান যে তার বিমান আকাশে ভাসছে না, মনে হচ্ছে বিমান নিচের দিকে পড়ে যাচ্ছে। কন্ট্রোল রুম থেকে ইন্সট্যান্ট রেসপন্স করে ইজেক্ট করার জন্য জানানো হয়। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে যতটুকু জানা সম্ভব হয়েছে: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির শেষ মুহূর্ত অব্দি চেষ্টা করেছেন বিমান বাচানোর জন্য। তিনি বিমানটির সর্বোচ্চ ম্যাক স্পিড তুলে বেসের দিকে ছুটতে থাকেন। এর মধ্যেই কন্ট্রোল রুমের সাথে পাইলটের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তার ঠিক এক থেকে দেড় মিনিটের মধ্যেই বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিধ্বস্ত হয়।
এখন পর্যন্ত এতটুকুই জানা গেছে। তবে বিমানের ঠিক কি ধরণের টেকনিক্যাল ফেইলিওরের জন্য এই দুর্ঘটনা ঘটলো, তা কেবলমাত্র ম্যাসিভ ইনভেস্টিগেশন হলেই জানা সম্ভব।
#fg
I am still strong, because
I depend on "ALLAH "❤️
Dr Ashraf
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?